স্টাফ রিপোর্টারঃ
বাংলাদেশে তৈলবীজ ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি ও কেনোলা সরিষার উৎপাদনসহ বীজ সংরক্ষণ কৌশল শীর্ষক উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা ও বৈজ্ঞানিক সহকারীদের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (৬ মার্চ) দুপুরে কিশোরগঞ্জ সরেজমিন গবেষণা বিভাগের হল রুমে এর আয়োজন করে কৃষি মন্ত্রণালয়।
বক্তারা বলেন, যে সমস্ত এলাকায় বোরো ধান চাষ না করে পাট চাষ করা হয় সে সমস্ত এলাকায় আমন ধান কাটার পর বারি সরিষা-১৮ চাষ করলে ১০৫ দিনে হেক্টর প্রতি দুই থেকে আড়াই টন সরিষা পাওয়া যায়। এতে কৃষক সহজে বারি সরিষা-১৮ চাষের পর সহজে পাট চাষ করতে পারবে।
এসময় কিশোরগঞ্জ জেলার বিভিন্ন উপজেলা বিশেষ করে হাওড় এলাকায় কর্মরত উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের রোরো ফসল চাষের পূর্বে স্বল্পকালীন বারি সরিষা চাষের কলাকৌশল ও বীজ সংরক্ষণ ব্যাবস্থাপনার বিষয়ে হাতে কলমে প্রশিক্ষন প্রদান করেন।
প্রশিক্ষণে কিশোরগঞ্জ সরেজমিন গবেষণা বিভাগের উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ মহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন জামালপুর আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মঞ্জুরুল কাদির উপস্থিত ছিলেন।
সরেজমিন গবেষণা বিভাগ কিশোরগঞ্জের ব্যবস্থাপনায় বারি আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের সহযোগিতায় সহকারী বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আব্দুস সালাম, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মেহেদী হাসান, আমিনুল হক শামীম, রবিউল করীম, শফিকুল ইসলামসহ অনেকেই বক্তব্য রাখেন।