স্টাফ রিপোর্টারঃ
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে মেঘনায় ট্রলারডুবির ঘটনায় ঘটনায় আরও তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে ডুবরি দল। রোববার (২৪ মার্চ) বিকেল ৩টার দিকে নিখোঁজ ব্যক্তির উদ্ধার অভিযানের দ্বিতীয় দিনে দুই নারী ও এক শিশু মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ নিয়ে এ ঘটনায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৬জনে। এখনও নিখোঁজ ৩জন।
কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ এনামুল হক এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, রোববার সকাল থেকে পুনরায় নিখোঁজ ব্যক্তিদের উদ্ধারের জন্য আমরা অভিযান শুরু করি। বিকেল ৩টার দিকে দুই নারী ও এক শিশু মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এর আগে দুপুরে দিকে ডুবে যাওয়া ট্রলারটি তীরে উঠানো হয়। গতকাল এক নারী ও এক কিশোরীরির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ নিয়ে এ ঘটনায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৬জনে।
রোববার (২৪ মার্চ) সকাল ৯টা থেকে মেঘনা সেতু সংলগ্ন এলাকায় ফায়ার সার্ভিস ও বিআইডব্লিউটিএর দুটি উদ্ধারকারী ডুবুরি দল উদ্ধারকাজ পরিচালনা করছে।
শুক্রবার (২৩ মার্চ) সন্ধ্যায় ভৈরবের মেঘনা নদীতে বালুবাহী বাল্কহেডের ধাক্কায় ডুবে যায় পর্যটনবাহী ট্রলার। তবে এখনও এক পুলিশ সদস্যসহ ৩ জন নিখোঁজ রয়েছেন।
শনিবার সারাদিন উদ্ধার অভিযান চালিয়ে যে দুজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয় তারা হলেন, পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী মৌসুমী বেগম (২৬) ও শহরের আমলাপাড়া এলাকার মিষ্টি ব্যবসায়ী টুটন দে’র মেয়ে আরাধ্য (১১)।