নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টের পর তিনি উঠে যান ২৩তম স্থানে। তবে ক্রাইস্টচার্চে দ্বিতীয় টেস্টের পর তিনি আরো এক ধাপ এগোলেন। এখন তিনি আছেন ক্যারিয়ার সেরা ২২তম স্থানে। এছাড়া বোলিংয়েও উন্নতি হয়েছে তার। এখানেও এক ধাপ এগিয়ে উঠে গেছেন ১৪তম স্থানে। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে এক ডাবল সেঞ্চুরি ও এক ফিফটিতে তিনি করেন মোট ২৮৪ রান। এছাড়া বল হাতে নেন ৬ উইকেট। ওয়ানডের অলরাউন্ডারের তালিকায় তিনি আছেন শীর্ষে।
আর টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি আছেন দুই নম্বরে। টেস্টে শীর্ষে রবিচন্দ্রন অশ্বিন আর টি-টোয়েন্টিতে আছেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। বাংলাদেশের পেসার কামরুল ইসলাম রাব্বি একবারে ১৪ ধাপ এগিয়ে উঠে এসেছেন ৮৫তম স্থানে। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে তিনি ৬ উইকেট নিয়েছেন। সাকিব ২০১১ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর- টানা ৭৬৭ দিন টেস্ট অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে ছিলেন। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে তিনি করেন ক্যারিয়ারের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি (২১৭)। র্যাঙ্কিংয়ে সাকিবের উন্নতি হলেও বাংলাদেশ দলের অবনতি হয়েছে। ২-০ ব্যবধানে সিরিজ হেরে তারা তিন পয়েন্ট খুইয়েছে।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) টেস্ট ব্যাটিংয়ে সেরা র্যাঙ্কিংয়ে উঠে এসেছেন সাকিব আল হাসান।
Info : mzamin.com