পাকিস্তান সুপার লীগের (পিএসএল) দ্বিতীয় আসর শুরু হয়ে গেছে। প্রথম ম্যাচের পর ইসলামাবাদ ইউনাইটেডের শারিজল খান ও খালিদ লতিফকে সাময়িক নিষিদ্ধ করেছে কর্তৃপক্ষ। পাকিস্তানে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে তাদেরকে,আরব আমিরাত থেকে । জুয়াড়ি চক্রের সঙ্গে তাদের যোগাযোগের বিষয় নিয়ে সন্দেহ করা হচ্ছে।এই দু’জন ছাড়া আরো কয়েকজন রয়েছেন পিএসএলের আতস কাঁচের নিচে।
ক্রিকেটে এমন কলুষিত কাজে জড়িত থাকাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাইলেন সাবেক অধিনায়ক শহিদ আফ্রিদি।পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) যতক্ষণ জড়িত খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা না নিবে ততক্ষণ ফিক্সিং বন্ধ হবে না।’ নিষিদ্ধ খেলোয়াড়দের পুনরায় জাতীয় দলে ফেরার বিরোধিতা করলেন তিনি। পেশোয়ার জালমির এ আইকন খেলোয়াড় বলেন, ‘আমার আসলে বলার কিছু নেই। পিসিবি-ই নিষিদ্ধ হওয়ার খেলোয়াড়দের পুনরায় দলে নিচ্ছে।
স্পট ফিক্সিংয়ের দায়ে পাঁচ বছর নিষিদ্ধ থাকার পর তাকে যদি আবার জাতীয় দলে নেয়া হয় তাহলে অবস্থার উন্নতি হবে? আমার মনে হয় না- এমন করলে ফিক্সিং কখনো বন্ধ হবে। পিসিবি’র উচিৎ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া। তাহলে ঠিক হতে পারে।’ ২০১০ সালে স্পট ফিক্সিংয়ে জড়িয়ে পড়ায় নিষিদ্ধ হন পাকিস্তানের তিন খেলোয়াড় সালমান বাট, মোহাম্মদ আসিফ ও মোহাম্মদ আমির।পাকিস্তান জাতীয় দলে ফিরেছেন নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে তরুণ পেসার আমির।