নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
“মহামারিত্তোর বিশ্ব ঝুঁকি প্রশমন, কর্মক্ষেত্রে সুযোগ হবে প্রসারণ” এই প্রতিপাদ্যে কিশোরগঞ্জে বিশ^ অটিজম সচেতনতা দিবস পালিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (০২এপ্রিল) সকালে দিবসটি উপলক্ষে এক ভার্চ্যুয়াল আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
জেলা প্রশাসন ও জেলা সমাজসেবা এবং প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্রের সহযোগিতায় বাংলাদেশ জাতীয় সমাজকল্যান পরিষদের অর্থায়নে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক গোলাম মোস্তফা।
জেলা সমাজ সেবা কার্যালয়ের সহকারি পরিচালক মো. শহিদুল্লাহর সভাপতিত্বে ভার্চুয়্যালি যুক্ত হয়ে উপস্থিত ছিলেন জেলা সমাজ সেবা কার্যালয়ের সহকারি পরিচালক শাহনাজ পারভীন, পাকুন্দিয়া উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা রুহুল আমিন, বাজিতপুর উপজেলা কর্মকর্তা বাবুল মিয়া, নিকলী উপজেলা কর্মকর্তা আসিফ ইমতিয়াজ, সরকারি শিশু পরিবার বালিকার উপ-তত্ত্বাবদায়ক তাসনিয়া তানজিম ¯িœগ্ধা, কিশোরগঞ্জ সদর হাসপাতালের সমাজসেবা কর্মকর্তা জুবায়ের ইসলাম, করিমগঞ্জ উপজেলা কর্মকর্তা সাইফুল আলম, ইটনা উপজেলা কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম, কিশোরগঞ্জের প্রতিবন্ধী বিষয়ক কর্মকর্তা মিঠুন চক্রবর্তী, ভৈরব উপজেলার জিয়াউর রহমান, সুইট বাংলাদেশ প্রতবন্ধী স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা মায়া ভৈৗমিক, কিশোরগঞ্জ প্রতিবন্ধী সেবা সংস্থার সভাপতি মো. ইব্রাহীম, মহিনন্দ ইতিহাস ঐতিহ্য সংরক্ষনের প্রতিষ্ঠাতা আমিনুল হক সাদী, সাংবাদিক শরফ উদ্দিন হোসাইন জীবন, নিকলী প্রতিবন্ধী স্কুলের সভাপতি মোহাম্মদ আলী, প্রধান শিক্ষক আল আমিন, প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের রিসোর্স শিক্ষক শফিকুল ইসলাম, কিশোরগঞ্জ নিটল টাটা কোম্পানির ম্যানেজার হোসাইন আলমগীর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এসময় বক্তারা বলেন, গ্রাম পর্যায়ে অটিজমের বিষয়ে কুসংস্কার রয়েছে। আর কুসংস্কার দূর করার লক্ষ্যে গ্রাম পর্যায়ে প্রচারের মাধ্যমে সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। সমাজে অটিজম শিশুদের প্রতি একটি নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। আর সেই জন্য অটিজম শিশুদের উপযোগি করে গড়ে তুলতে হবে। এবং সেই লক্ষ্যে অটিজম শিশুদের শিক্ষা, খেলা ধুলা ও বিশেষ বিদ্যালয় তৈরী করতে হবে এবং এসবের মাধ্যমে অটিজম শিশুদের প্রতি যে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে তা দূর করতে হবে।